(ক) স্কুল শাখা :
সমগ্র শিক্ষাবর্ষে দুইটি পর্বে বিভক্ত :
i) অর্ধ বার্ষিক/প্রাক নির্বাচনী, ii) বার্ষিক/নির্বাচনী পরীক্ষা।
(খ) কলেজ শাখা
প্রতি শিক্ষাবর্ষে দুটি করে মোট চারটি পূর্ণাঙ্গ পরীক্ষা নেয়া হয়।
একাদশ শ্রেণি : অর্ধ বার্ষিক ও প্রথম বর্ষ সমাপনী পরীক্ষার পূর্বে ২টি করে শ্রেণি পরীক্ষা নেযা হয।
দ্বাদশ শ্রেণি : প্রাক-নির্বাচনী ও নির্বাচনী পরীক্ষার পূর্বে ২টি করে শ্রেণি পরীক্ষা নেযা হয়।।
(গ) ডায়েরী, একাডেমিক ক্যালেন্ডার এবং পরীক্ষার তারিখ ও অন্যান্য তথ্য সম্বলিত সিলেবাস শিক্ষাবর্ষের শুরুতে প্রদান করা হয়।
(ঘ) স্কুল শাখার ক্লাস টেষ্ট : নির্দিষ্ট নম্বরের ভিত্তিতে প্রতিটি বিষয়ের নির্দিষ্ট অংশের উপর ক্লাস টেষ্ট (১+১) গ্রহণ করা হয়।
(ঙ) মানোন্নয়ন ও মান বাছাই পরীক্ষা :
স্কুল : এসএসসি প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষার পর চুড়ান্ত পরীক্ষা পর্যন্ত একাধিক মান যাচাই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়,
কলেজ : দ্বাদশ শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওযার পর বার্ডে পরীক্ষার পূর্ব পর্যন্ত একধিক মান যাচাই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
দুর্বল ছাত্রীদের জন্য মানোন্নয়ন পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়।
(চ) বিশেষ ক্লাস : পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের শ্রেণি কার্যক্রমের পাশাপাশি বিশেষ ক্লাস এর ব্যবস্থা করা হয। বিশেষ ক্লাসের পরে একাধিক মূল্যায়ন পরীক্ষা নেযা হয। মূল্যায়ন পরীক্ষার খাতা ছাত্রীদের যথাসমযে প্রদান করে অভিভাবকদের পরীক্ষার ফলাফল সম্পর্কে অবহিত করা হয়। ফলাফলের উপর ভিত্তি করে অভিভাবকদের পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে যথাযথ দিক নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
ফলাফল নির্ধারণ :
(ক) কৃতি ছাত্রীদের প্রথম তিনজনকে বিশেষ পুরস্কার প্রদান করা হয।
(খ) প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত নম্বর পদ্ধতিতে এবং নবম ও দশম শ্রেণি গ্রেডিং পদ্ধতিতে ফলাফল নির্ধারণ করা হয়। প্রতিটি পত্রে বিষয়ভিত্তিক প্রাপ্ত লেটার গ্রেডসহ উল্লেখ করা হয। স্কুল শাখার প্রতিটি পরীক্ষায ফলাফল প্রগতিপত্রের মাধ্যমে অভিভাবকদের মাধ্যমে অভিভাবকদের জ্ঞাতার্থে প্রদান করা হয়। যা অভিভাবকদের স্বাক্ষর পূর্বক নির্দিষ্ট সময় শ্রেণি শিক্ষাক/শিক্ষিকার কাছে জমা দিতে হয় ।
কলেজ শাখা : লেটার গ্রেডিং পদ্ধতিতে ফলাফল নির্ধারণ করা হয়।